কোভিডের মিউটেশন কেন ঘটে?

কোভিডের মিউটেশন কেন ঘটে?

যে কোন ভাইরাস এর বেঁচে থাকা এবং বংশবৃদ্ধির জন্য সব ভাইরাসের দেহেই পরিবর্তন ঘটে। বেশিরভাগ সময়েই এসব পরিবর্তন খুবই সূক্ষ্ম। কোন কোন সময়ে এতে ভাইরাসেরই ক্ষতি হয়। তবে অন্যগুলোতে যখন বড় ধরনের মিউটেশন ঘটে তখন রোগটা আরও বেশি সংক্রামক রূপ নেয় এবং রোগীর ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দেয়।। সংক্রমণ কিংবা ভ্যাকসিনের মাধ্যমে যখন মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ…

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে ভ্যাকসিন কি কাজ করবে?

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে ভ্যাকসিন কি কাজ করবে?

এখন যেসব ভ্যাকসিন চালু রয়েছে সেগুলো তৈরি করা হয়েছিল করোনার মূল ধরনটির চিকিৎসার জন্য। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, নতুন ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধেও এগুলো কাজ করবে, তবে তার কার্যকারিতা হবে কম। একটি গবেষণা থেকে জানা যাচ্ছে, আগে যাদের কোভিড হয়েছে এবং কিছুটা ইমিউনিটি রয়েছে, ব্রাজিলিয়ান ভ্যারিয়েন্ট সম্ভবত তাদের দেহের অ্যান্টিবডিকে ঠেকিয়ে দিতে পারে। ফাইজারের ভ্যাকসিনের ওপর গবেষণাগারের প্রাথমিক…

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের জন্য কি বুস্টার টিকা লাগবে?

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের জন্য কি বুস্টার টিকা লাগবে?

ভবিষ্যতের করোনা ভ্যারিয়েন্টগুলোর জন্য টিকা তৈরি করতে ব্রিটিশ সরকার কিওরভ্যাক নামে একটি ওষুধ কোম্পানির সাথে চুক্তি করেছে। পাঁচ কোটি ডোজ টিকার আগাম অর্ডারও দেয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে ভ্যারিয়েন্টগুলোতে কী ধরনের পরিবর্তন ঘটবে তার ওপর নির্ভর করবে বয়োবৃদ্ধ এবং প্রকট শারীরিক সমস্যার শিকার ব্যক্তিদের চলতি বছরের শেষ নাগাদ এধরনের বুস্টার টিকার প্রয়োজন হবে কিনা। সবার নজর এখন…

কোভিড -১৯ঃ ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট কি? Covid 19 Omicron Variant

কোভিড -১৯ঃ ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট কি? Covid 19 Omicron Variant

করোনার ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট অর্থাৎ SARS-CoV-2 Omicron ভেরিয়েন্ট হল SARS-CoV-2 এর একটি রূপ, যে ভাইরাসটি COVID-19 সৃষ্টি করে। করোনার এই ভেরিয়েন্ট প্রথম ২৪ নভেম্বর ২০২১-এ দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে শনাক্ত করা হয়েছে বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-কে জানানো হয়েছিল। ২৬ নভেম্বর ২০২১-এ, WHO এটিকে উদ্বেগের একটি রূপ হিসাবে মনোনীত করে এবং গ্রীক বর্ণমালার পঞ্চদশ বর্ণ ওমিক্রনের নামানুসারে…

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট কিভাবে নিজেকে বদলে ফেলে?

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট কিভাবে নিজেকে বদলে ফেলে?

ইউকে, দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রাজিল কিংবা ইন্ডিয়ান – সবগুলো ভ্যারিয়েন্টই নিজের দেহের স্পাইক প্রোটিনে পরিবর্তন ঘটিয়েছে। এটি ভাইরাসের একটি অংশ যেটি দিয়ে সে মানুষের দেহকোষের ভেতরে ঢুকে পড়তে পারে। । N501Y নামে পরিচিত একটি মিউটেশনে দেখা গেছে, দেহকোষে সংক্রমণ এবং বিস্তারের ক্ষেত্রে এটি ভাইরাসকে বিশেষ সুবিধে করে দেয়। কোন কোন বিশেষজ্ঞ মনে করেন, ইউকে/কেন্ট ভ্যারিয়েন্টটি ৭০%…

End of content

End of content