নবম (৯ম) শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ (২য় সপ্তাহ- ১০০% নির্ভুল)
৯ম শ্রেণীর বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২
আপনি কি নবম (৯ম) শ্রেণির বিজ্ঞানঅ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমাধান ২০২২ প্রশ্নের সমাধান খুঁজছেন? তবে আমি বলব যে আপনি সঠিক জায়গায় আছেন। ১৩ ফেব্রুয়ারীত ২০২২ সালে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাত অধিদপ্তর থেকেত আপনাদের দ্বিতীয় সপ্তাহের নবম শ্রেণির বিজ্ঞানঅ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২ প্রকাশ করেছে । ৯ম শ্রেণীর বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট উত্তর 2022 ।
সুতরাং এখনই আপনাদের এসাইনমেন্ট তৈরি করা শুরু করে দেওয়া উচিত। নবম (৯ম) শ্রেণির বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট সমাধান ও নবম শ্রেণির বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট দেখুন। নবম শ্রেণির বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট সমাধান ডাউনলোড করুন। নবম শ্রেণির বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ দেখে নিন। নবম শ্রেণির এসাইনমেন্ট বিজ্ঞান ২০২২ দেখুন।
নবম শ্রেণির সকল সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ একত্রে এইখানে দেখুন
বিভিন্ন সপ্তাহে নবম শ্রেণির বিভিন্ন অ্যাসাইনমেন্ট বাংলাদেশ শিক্ষা অধিদপ্তর দ্বারা প্রকাশিত হচ্ছে । তাই সকল অ্যাসাইনমেন্ট একত্রে পাওয়া দুষ্কর। তাই সারগো এডুকেশন নবম শ্রেণির সকল সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ একত্রে প্রকাশ করছে। আর তাই নবম শ্রেণির সকল সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ একত্রে এইখানে দেখুন।
নবম শ্রেণির ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্নের উত্তর ২০২২ (২য় সপ্তাহ)
প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে নির্দিষ্টসংখ্যক প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে হবে। এবং অ্যাসাইনমেন্ট লিখতে হবে। তাই আপনাদের জন্য নবম শ্রেণীর দ্বিতীয় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ইংরেজি এখানে দেওয়া হয়েছে।
এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ (প্রশ্ন)
একজন পূর্ণ বয়স্ক ব্যক্তির দৈনিক সূষম খাদ্য তালিকা প্রস্তুতকরণ।
অ্যাসাইনমেন্ট শিখনফল/বিষয়বস্তুঃ
আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করতে এইখানে ক্লিক করে স্টার বাটন প্রেস করুন।
- খাদ্য উপাদান ও আদর্শ খাদ্য পিরামিড ব্যাখ্যা করতে পারবে
- ভিটামিনের উৎস এবং এর অভাবজনিত প্রতিক্রিয়া ব্যাখ্যা করতে পারবে
- খাদ্য লবণের উৎস এবং এর অভাবজনিত প্রতিক্রিয়া ব্যাখ্যা করতে পারবে
অ্যাসাইনমেন্ট নির্দেশনাঃ নিচের ধাপগুলো বিবেচনা করে
- খাদ্য উপাদান অনুযায়ী ২৫টি খাদ্যের নাম ছক আকারে উপস্থাপন
- একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈনিক সুষম খাদ্যের বিভাজন একটি পাই চার্ট অংকন করে উপস্থাপন
- তোমার খাদ্য তালিকা থেকে প্রান্ত ভিটামিনগুলোর নাম ও অভাবজনিত রোগগুলোর নাম এবং প্রতিকারের উপায় বর্ণনা
- তোমার খাদ্য তালিকা থেকে কীকী খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় তাদের নাম ও কাজ বর্ণনা
এসাইনমেন্টের উত্তর এখান থেকে শুরুঃ…….
খাদ্য উপাদান অনুযায়ী ২৫টি খাদ্যের নাম ছক আকারে উপস্থাপন
একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈনিক সুষম খাদ্যের বিভাজন একটি পাই চার্ট অংকন করে উপস্থাপন
শুধু এই তিনবেলা খাবার খেলেই চলবে না। এর ফাঁকে মধ্য সকালে অর্থাত্ সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টার মধ্যে ও বিকেলে হালকা নাশতা করা শরীরের জন্য জরুরি। চিকিত্সা বিজ্ঞানের মতে প্রতি তিন ঘণ্টা পরপর কিছু খেয়ে নেওয়া ভালো। কারণ খাবার খাওয়ার তিন ঘণ্টার মধ্যে হজম হয়ে যায়। এরপর পাকস্থলী খালি হয়ে যায় এবং গ্যাস জমতে শুরু করে। এ জন্য মধ্য সকাল ও বিকেলের নাশতা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
পূর্ণ বয়স্ক পরিশ্রমী পুরুষের সুষম খাদ্য (প্রতি বেলার)
খাদ্য সামগ্রী | পরিমাণ |
১। ভাত/রুটি | ২৫০ গ্রাম |
২। আলু ভাজি | ১০০ গ্রাম |
৩। ছোট মাছ | ৮০ গ্রাম |
৪। শাক-সবজি | ২৫০ গ্রাম |
৫। মৌসুমী ফল | ২৫০ গ্রাম |
৬। মাংস | ৫০ গ্রাম |
৭। চিনি/গুড় | ২০ গ্রাম |
৮। দুধ | ৩০০ গ্রাম |
মোট | ১৩০০ গ্রাম |
প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলার দৈনিক খাদ্য তালিকা
খাবার | দৈনিক প্রয়োজন | প্রাপ্ত পুষ্টি উপাদান |
চাল/আটা | ৬ ছটাক (৩৭৫ গ্রাম) | কিলো ক্যালরীঃ ২১০০ |
ডাল | ০.৭৫ ছটাক (৪৫ গ্রাম) | প্রোটিনঃ ৫৬ গ্রাম |
শাক | ২.৫ ছটাক (১৫৫ গ্রাম) | ক্যালসিয়ামঃ ৬০০ (মিঃ গ্রাম) |
অন্যান্য সবজি | ১.৫ ছটাক (৯০ গ্রাম) | আয়রনঃ ৪০ (মিঃ গ্রাম) |
আলু/মিষ্টি আলু | ১ ছটাক (৬০ গ্রাম) | ভিটামিন- এঃ ৩৫০ (আই,ইউ) |
মাছ/মাংস/ডিম | ১ ছটাক (৬০ গ্রাম) | ক্যারোটিনঃ ৭৫০০ (মাঃ গ্রাম) |
তৈল (সয়াবিন) | ১ ছটাক (৬০ গ্রাম) | ভিটামিন-‘বি২’: ১.১ (মিঃ গ্রাম) |
ফল | ১ টি | ভিটামিন- সিঃ ৫৫ (মিঃ গ্রাম) |
তোমার খাদ্য তালিকা থেকে প্রান্ত ভিটামিনগুলোর নাম ও অভাবজনিত রোগগুলোর নাম এবং প্রতিকারের উপায় বর্ণনা
ভিটামিন হলো খাদ্যে জরুরি কিছু ছোট জৈব অণু। ভিটামিনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন (ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। যেমন : বি২, ফলিক এসিড, বি১২, ভিটামিন সি ইত্যাদি) এবং চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিন ( ভিটামিন ডি, এ, ই কে)। ভিটামিনের অভাবে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়।
অবসন্নতা, ছোট শ্বাস, ক্লান্ত ত্বক, মাথা ঘোরা, অনিয়ন্ত্রিত হার্টবিট- এগুলো ভিটামিনের অভাবের লক্ষণ। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে ভিটামিনের অভাবে পাঁচ ঝুঁকিপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যার কথা।
১. ডি
গাল, হাত প্রভৃতি জায়গায় লাল অথবা সাদা ব্রণ হওয়া।
অভাব
এটি ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ডি এর অভাব নির্দেশ করে।
যেভাবে দূর করবেন
সূর্যের আলো ভিটামিন ডি-এর প্রাকৃতিক উৎস। ভিটামিন ডি পেতে সূর্যের আলো লাগানো চাই শরীরে, তবে বুঝেশুনে। সাধারণত বলা হয়, সকাল ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে আলো বেশি ভালো। এ ছাড়া মাছ, টুনা, সার্ডিন, ডিম, দুধ, মাখন, সবুজ পাতাজাতীয় সবজি এই সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া খাদ্যতালিকায় কাঠবাদাম, ওয়াল নাট ইত্যাদিও যোগ করতে পারেন।
আর ভিটামিন এ পেতে পেপে, রঙিন সবজি, গাজর, মিষ্টি আলু, ক্যাপসিকাম ইত্যাদি খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন।
২. বি৬ এবং বি১২
হাত, পা অথবা দেহের অন্য কোনো জায়গায় অসাড়তা।
অভাব
এই ধরনের সংকেত ভিটামিন বি-এর অভাব নির্দেশ করে। যেমন বি৬ এবং বি১২। এটি পেরিফেরাল স্নায়ুর সমস্যা নির্দেশ করে, যা ত্বকে এসে শেষ হয়। এ ছাড়া উদ্বেগ, বিষণ্ণতা, এনিমিয়া, অবসন্নতা এবং হরমোনের ভারসাম্যহীনতাও ভিটামিন বি-এর অভাবে দেখা দিতে পারে।
কীভাবে দূর করবেন
খাদ্যতালিকায় ভিটামিন বি-এর পরিমাণ বেশি রাখতে হবে। বাদামি ভাত, বাদাম, ডিম, মুরগি, খাসির মাংস, কলা, ব্রকলি, বাঁধাকপি এবং সবুজ পাতাজাতীয় সবজি ইত্যাদি খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন।
৩. জিংক,আয়রন এবং ভিটামিন বি, যেমন, নায়াসিন (বি৩), রিবোফ্লেভিন (বি২)
মুখের কোনো খাঁজ
অভাব
জিংক,আয়রন এবং ভিটামিন বি, যেমন, নায়াসিন (বি৩), রিবোফ্লেভিন (বি২)।
দূর করবেন যেভাবে
টুনামাছ, ডিম, মুরগি, টমেটো, পিনাট, ব্রকলি ইত্যাদি খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন। পাশাপাশি দই, পনির, ঘি ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে।
৪. পটাশিয়ামস
পেশি খিঁচুনির কারণে টনটন করে ব্যথা, বিশেষ করে পায়ের বিভিন্ন অংশে।
অভাব
ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম। যদি এই সমস্যা প্রায়ই হতে থাকে তবে বুঝতে হবে যে আপনার খাবারে এগুলোর অভাব রয়েছে।
দূর করবেন যেভাবে
পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার খাবেন। কলা, বাদাম, নারকেল পানি ইত্যাদি। ম্যাগনেসিয়ামের জন্য গাঢ় সবুজজাতীয় খাবার খেতে পারেন। গাজর, বাদামি ভাত, কাজুবাদাম থেকে ক্যালসিয়াম পাওয়া যাবে।
৫. বি৭
মুখে লাল র্যাশ এবং চুল বেশি পড়া।
অভাব
বায়োটিন (বি৭) চুলের ভিটামিন হিসেবে পরিচিত। যখন আপনার শরীর চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিন খায় (যেমন এ ডি ই কে) তখন বেশি ভিটামিন বি সঞ্চয় হয় না।
যেভাবে দূর করবেন
অ্যাভাকাডো, মাশরুম, ফুলকপি, সয়াবিন, বাদাম ইত্যাদি খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন।
তোমার খাদ্য তালিকা থেকে কী কী খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় তাদের নাম ও কাজ বর্ণনা
নিম্নে খাদ্য তালিকায় প্রাপ্ত খনিজ পদার্থের নাম ও কাজ উল্লেখ্য করা হলাে :
১. লৌহ (Fe) : লৌহ রক্তের একটি প্রধান উপাদান। প্রতি ১০০ml রক্তে লৌহের পরিমাণ প্রায় ৫০ mg /যকৃৎ, প্লীহা, অস্থিমজ্জা এবং লােহিত রক্তকণিকায় এটি সঞ্চিত থাকে। লৌহেরউদ্যি টংস চলে ফলকপির পাতা নটেশাক, নিম পাতা, ডুমুর,কাচা কলা , ভুট্টা, গম, বাদাম, বজরা ইত্যাদি। প্রাণিজ উৎস হচ্ছে মাছ, মাংস, ডিম,যকৃৎ ইত্যাদি। লৌহের প্রধান কাজ। | হিমােগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করা। হিমােগ্লাবিনের পরিমাণ কমে গেলে রক্তশূন্যতা রােগ হয়। রক্তশূন্যতা রােগের লক্ষণ চোখ ফ্যাকাসে হওয়া,হাত – পা ফোলা, দুর্বলতা, মাথা ঘােরা, বুক ধড়ফড় করা ইত্যাদি।
২. ক্যালসিয়াম (ca): এটি প্রাণীদের হাড় এবং সঁতের একটি প্রধান উপাদান। মানুষের শরীরের মােট ওজনের শতকরা। দুই ভাগ হচ্ছে ক্যালসিয়াম। খনিজ পদার্থের মধ্যে। দেহে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। অস্থি এবং দাঁতে ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়ামের সাথে যুক্ত হয়ে এর ৯০ % শরীরে সঞ্চিত থাকে। রক্তে এবং হয়ে এর ৯০ % শরীরে সঞ্চিত থাকে। রক্তে এবং লসিকাতে এর উপস্থিতি লক্ষণীয়। ক্যালসিয়ামের উদ্ভিজ্জ উৎস হচ্ছে:ডাল, তিল, সয়াবিন, ফুলকপি, গাজর, পালংশাক, কচুশাক, লালশাক, কলমিশাক, বাঁধাকপি এবং ফল। প্রাণিজ উৎস হচ্ছে :দুধ, ডিম, ছােট মাছ, শুটকি মাছ ইত্যাদি। হাড় এবং সঁতের গঠন শক্ত রাখার জন্য ক্যালসিয়াম একটি অতিপ্রয়ােজনীয় খনিজ পদার্থ। এ ছাড়া ক্যালসিয়াম রক্ত সঞ্চালনে হৃৎপিণ্ডের পেশির স্বাভাবিক
৩. ফসফরাস (P): দেহে পরিমাণের দিক থেকে খনিজ লবণগুলাের মধ্যে ক্যালসিয়ামের পরই ফসফরাসের স্থান। ফসফরাসও। ক্যালসিয়ামের মতাে হাড়ের একটি প্রধান উপাদান। ফসফরাস হাড়, যকৃৎ এবং রক্তরসে সঞ্চিত থাকে। | নিউক্লিক এসিড, নিউক্লিয় প্রােটিন তৈরি এবং শর্করা | বিপাকের দ্বারা শক্তি উৎপাদনে ফসফরাস প্রধান প্রাণিজ উৎস হচ্ছে:ডিম, দুধ, মাছ, মাংস, কলিজা ইত্যাদি। ক্যালসিয়ামের মতাে হাড় এবং দাঁত গঠন করা ফসফরাসের প্রধান কাজ। ফসফরাসের অভাবে রিকেটস, অস্থিরতা, দন্তক্ষয়- এইসব রােগ দেখা | দেয়। খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রােটিন ও ক্যালসিয়াম থাকলে ফসফরাসের অভাব হয় না।
৪. পানি (Water): বিভিন্ন জায়গায় পরিবাহিত হয়। এটি জীবদেহে দ্রাবকের কাজ করে, খাদ্য উপাদানের পরিপাক ও পরিশােষণে সাহায্য করে। বিপাকের ফলে দেহে । উৎপন্ন ইউরিয়া , অ্যামােনিয়া ইত্যাদি শরীরের জন্য ক্ষতিকর এবং বিষাক্ত পদার্থগুলােকে পানি মূত্র ও ঘাম হিসেবে শরীর থেকে বের করে দেয়। এ ছাড়া পানি শরীর থেকে ঘাম নিঃসরণ এবং বাষ্পীভবনের মাধ্যমে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে ।
এসাইনমেন্টের উত্তর এখানে শেষ…….
বিশেষ সতর্কতা: উপরোক্ত নমুনা উত্তরগুলো দেওয়ার একমাত্র উদ্দেশ্য হল, শিক্ষার্থীদের নির্ধারিত বিষয়ের উপর ধারণা দেওয়া। ধারণা নেওয়ার পর অবশ্যই নিজের মত করে এসাইনমেন্ট লিখতে হবে। উল্লেখ্য যে, হুবহু লেখার কারণে আপনার উত্তর পত্রটি বাতিল হতে পারে। এ সংক্রান্ত কোন দায়ভার সারগো আইটি-এর নয়।
আমাদের কাজের মধ্যে কোন প্রকার ভুল ত্রুটি দেখা গেলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানান। প্রতি সপ্তাহের সকল বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর আপডেট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। আমাদের কাছ থেকে ন্যূনতম সাহায্য পেয়ে থাকলে আপনাদের অন্যান্য বন্ধুদের সাথে ওয়েবসাইটটিকে ফেসবুকে শেয়ার দিতে পারেন।